সকলেই অনুকরণীয় হয় না। মানুষ সবাইকে অনুকরণ বা অনুসরণ করে না। অনুকরণীয় বা অনুসরণীয় হবার মতো যোগ্যতা বা গুণাবলী রয়েছে মানুষ কেবল তাদেরকেই অনুসরণ করে।
বাল্যকালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃজনশীল, শৈল্পিক গুণাবলী সমূহ আমাকে মুগ্ধ, অনুপ্রাণিত এবং প্রভাবিত করেছিল।
শব্দে শব্দ গেঁথে কবিতা লিখতে শুরু করেছিলাম, কিছু গল্প লিখেছিলাম, যদিও এ সকলই বাল্যকালের কথা, পাণ্ডুলিপি গুলো হারিয়ে গেছে সেই কবে কালের স্রোতে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাতে আঁকা ছবি দেখে প্রথম উপলব্ধি করেছিলাম ছবি আঁকা খুব সোজা, ছবি আঁকায় ভুল বলে কিছু নাই।
তবে আমি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে অনুকরণ বা অনুসরণ করিনি, আমি শুধু তার মতো সৃজনশীল গুণাবলী সমূহ আত্মস্থ করার চেষ্টা করেছিলাম যা আমায় মুগ্ধ করেছিল। আমিও ছবি আঁকি, আমিও কবিতা লিখি এর মানে আমি তাকে অনুকরণ বা অনুসরণ করি। আমি নিশ্চিত বলতে পারি আমার মতো আরো অনেকেই আছে যারা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃজনশীল গুণাবলীর দ্বারা প্রভাবিত।
আমার আঁকা ছবি, আমার কবিতা বা লেখা আমার ভাবনা আর চিন্তা চেতনা আমার মত করে আমার ভাষায় প্রকাশ করি এটাই আমার মৌলিকত্ব।
বাল্যকালে মোনালিসা পেইন্টিংটাকে একটা স্থির আলোকচিত্র ভাবতাম। কৈশোরে এসে যখন জানলাম এটি স্থির আলোকচিত্র নয় প্রকৃত পক্ষে এটি লিওনার্দো দা ভিঞ্চির আঁকা একটি তৈলচিত্র। তখন আমি খুব অবাক হয়েছিলাম এই ভেবে যে একজন মানুষের পক্ষে কিভাবে এতো নিখুঁত এবং প্রাণবন্তভাবে একজন মানুষের প্রতিকৃতি আঁকতে পারে!?
এরপর আমি প্রতিকৃতি আঁকতে অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম। সে সময় দিনরাত ছবি আঁকতাম, ছবি আঁকা ছিল আমার একমাত্র নেশা। সে সময় প্রায় শতাধিক প্রতিকৃতি ক্যানভাসে বা রংতুলিতে এঁকেছিলাম।
যৌবনে এসে শ্রদ্ধেয় শিশির ভট্টাচার্যের আঁকার ধরণ এবং কার্টুন বা ক্যারিকেচারের প্রান্তরেখা (আউটলাইন) দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। তখন কলম ছিলো আমার কার্টুন আঁকার একমাত্র হাতিয়ার, তাই তার মতো করে প্রান্তরেখা আঁকার চেষ্টা করতাম। শিশির ভট্টাচার্যের চৌকষ এবং পেশাদারী অঙ্কন শৈলী আমার সবচেয়ে প্রিয়।
ঐ একই সময় মামুন হোসাইন ভাইয়ার আঁকা কার্টুন দেখে অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম। তার আঁকা চরিত্রগুলির অভিব্যক্তি এবং উপস্থাপন দেখে মনে হয়েছিল কার্টুন আঁকা খুবই সোজা।
শুরুর দিকে মামুন হোসাইনের আঁকার ধরণ অনুসরণ করার চেষ্টা করতাম। পরে অবশ্য আমার মতো করে আঁকতে শুরু করি এবং নিজস্ব আঁকার ধরণ দাঁড় করি।
আমি মনে করি প্রতিটি মানুষের বিশেষ গুণাবলী রয়েছে যা কাউকে না কাউকে মুগ্ধ করে।
কখনো যদি শুনি আমাকে কেউ আমার বিশেষ গুণাবলীর জন্য অনুকরণ বা অনুসরণ করে তাহলে আমি খুশি হই এই ভেবে যে একজন মানুষকে দেয়ার মতো বা অনুপ্রাণিত করার মতো আমার কিছু আছে।
বাল্যকালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃজনশীল, শৈল্পিক গুণাবলী সমূহ আমাকে মুগ্ধ, অনুপ্রাণিত এবং প্রভাবিত করেছিল।
শব্দে শব্দ গেঁথে কবিতা লিখতে শুরু করেছিলাম, কিছু গল্প লিখেছিলাম, যদিও এ সকলই বাল্যকালের কথা, পাণ্ডুলিপি গুলো হারিয়ে গেছে সেই কবে কালের স্রোতে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাতে আঁকা ছবি দেখে প্রথম উপলব্ধি করেছিলাম ছবি আঁকা খুব সোজা, ছবি আঁকায় ভুল বলে কিছু নাই।
তবে আমি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে অনুকরণ বা অনুসরণ করিনি, আমি শুধু তার মতো সৃজনশীল গুণাবলী সমূহ আত্মস্থ করার চেষ্টা করেছিলাম যা আমায় মুগ্ধ করেছিল। আমিও ছবি আঁকি, আমিও কবিতা লিখি এর মানে আমি তাকে অনুকরণ বা অনুসরণ করি। আমি নিশ্চিত বলতে পারি আমার মতো আরো অনেকেই আছে যারা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃজনশীল গুণাবলীর দ্বারা প্রভাবিত।
আমার আঁকা ছবি, আমার কবিতা বা লেখা আমার ভাবনা আর চিন্তা চেতনা আমার মত করে আমার ভাষায় প্রকাশ করি এটাই আমার মৌলিকত্ব।
বাল্যকালে মোনালিসা পেইন্টিংটাকে একটা স্থির আলোকচিত্র ভাবতাম। কৈশোরে এসে যখন জানলাম এটি স্থির আলোকচিত্র নয় প্রকৃত পক্ষে এটি লিওনার্দো দা ভিঞ্চির আঁকা একটি তৈলচিত্র। তখন আমি খুব অবাক হয়েছিলাম এই ভেবে যে একজন মানুষের পক্ষে কিভাবে এতো নিখুঁত এবং প্রাণবন্তভাবে একজন মানুষের প্রতিকৃতি আঁকতে পারে!?
এরপর আমি প্রতিকৃতি আঁকতে অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম। সে সময় দিনরাত ছবি আঁকতাম, ছবি আঁকা ছিল আমার একমাত্র নেশা। সে সময় প্রায় শতাধিক প্রতিকৃতি ক্যানভাসে বা রংতুলিতে এঁকেছিলাম।
যৌবনে এসে শ্রদ্ধেয় শিশির ভট্টাচার্যের আঁকার ধরণ এবং কার্টুন বা ক্যারিকেচারের প্রান্তরেখা (আউটলাইন) দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। তখন কলম ছিলো আমার কার্টুন আঁকার একমাত্র হাতিয়ার, তাই তার মতো করে প্রান্তরেখা আঁকার চেষ্টা করতাম। শিশির ভট্টাচার্যের চৌকষ এবং পেশাদারী অঙ্কন শৈলী আমার সবচেয়ে প্রিয়।
ঐ একই সময় মামুন হোসাইন ভাইয়ার আঁকা কার্টুন দেখে অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম। তার আঁকা চরিত্রগুলির অভিব্যক্তি এবং উপস্থাপন দেখে মনে হয়েছিল কার্টুন আঁকা খুবই সোজা।
শুরুর দিকে মামুন হোসাইনের আঁকার ধরণ অনুসরণ করার চেষ্টা করতাম। পরে অবশ্য আমার মতো করে আঁকতে শুরু করি এবং নিজস্ব আঁকার ধরণ দাঁড় করি।
আমি মনে করি প্রতিটি মানুষের বিশেষ গুণাবলী রয়েছে যা কাউকে না কাউকে মুগ্ধ করে।
কখনো যদি শুনি আমাকে কেউ আমার বিশেষ গুণাবলীর জন্য অনুকরণ বা অনুসরণ করে তাহলে আমি খুশি হই এই ভেবে যে একজন মানুষকে দেয়ার মতো বা অনুপ্রাণিত করার মতো আমার কিছু আছে।
ছবি: জেহুন সুং |