একটা ছোট গর্তের ভিতর একটা ইঁদুর বাস করতো। সে তার দাঁত নিয়ে খুব গর্ব করতো। পথে কারোর সাথে দেখা হলেই দাঁত কেলিয়ে হাসি দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করতো, আপেল বা পেয়ারা হাতে নিয়ে কারোর সামনে গিয়ে দাঁত বের করে কামর বসিয়ে কচকচ করে খেত আর দাঁত বের করে হাসি দিত। তার এই সব করার মূল লক্ষ্য ছিল, তার যে সুন্দর ঝকঝকে দাঁত আছে তা দেখানো। এক কথায় দাঁত গুলো নিয়ে তার গর্বের কোন সীমা ছিল না।
সে তার দাঁতগুলো নিয়ে যে পরিমান গর্ববোধ করতো সে পরিমানে দাঁতগুলোর যত্ন করতো না। কারণ সে ছিল প্রচণ্ড রকমের অলস।
তো দাঁতের যত্ন না নিলে সবার যা হয় তারও তাই হলো, দন্তক্ষয়, দাঁত ব্যথা, দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্তপরা সহ যাবতীয় সমস্যা তাঁকে কাবু করে ফেললো। ইঁদুরের এই অবস্থা দেখে তার সহপাঠীরা দাঁতের ডাক্তারের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দিল, কিন্তু সে তাঁদের কারোর কথাই শুনল না।
শক্ত কিছু খেতে গেলেই তার দাঁতের ব্যথা বেড়ে যেত, এই কারণে সে তরল খাবার গ্রহণ করতে শুরু করলো। এক দিন সকালে সে ঘুম থেকে উঠেই আবিস্কার করলো তার মুখে কোন দাঁত নেই, দাঁত গুলি বালিশের পাশে পরে আছে। দাঁত হারানোর শোকে এবং লজ্জায় কাউকে মুখ দেখাতে গর্ত থেকে বের হতে পারলো না। তখন সে দাঁতগুলির জন্য আফসোস করতে লাগলো এবং বিড়বিড় করে বলতে লাগলো আমি যদি নিয়মিত দাঁতের যত্ন নিতাম তাহলে আজ এই পরিস্থিতিতে পরতে হতো না।
স্বাস্থ্য সমস্যা অবহেলা করা উচিৎ নয়।
সে তার দাঁতগুলো নিয়ে যে পরিমান গর্ববোধ করতো সে পরিমানে দাঁতগুলোর যত্ন করতো না। কারণ সে ছিল প্রচণ্ড রকমের অলস।
তো দাঁতের যত্ন না নিলে সবার যা হয় তারও তাই হলো, দন্তক্ষয়, দাঁত ব্যথা, দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্তপরা সহ যাবতীয় সমস্যা তাঁকে কাবু করে ফেললো। ইঁদুরের এই অবস্থা দেখে তার সহপাঠীরা দাঁতের ডাক্তারের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দিল, কিন্তু সে তাঁদের কারোর কথাই শুনল না।
শক্ত কিছু খেতে গেলেই তার দাঁতের ব্যথা বেড়ে যেত, এই কারণে সে তরল খাবার গ্রহণ করতে শুরু করলো। এক দিন সকালে সে ঘুম থেকে উঠেই আবিস্কার করলো তার মুখে কোন দাঁত নেই, দাঁত গুলি বালিশের পাশে পরে আছে। দাঁত হারানোর শোকে এবং লজ্জায় কাউকে মুখ দেখাতে গর্ত থেকে বের হতে পারলো না। তখন সে দাঁতগুলির জন্য আফসোস করতে লাগলো এবং বিড়বিড় করে বলতে লাগলো আমি যদি নিয়মিত দাঁতের যত্ন নিতাম তাহলে আজ এই পরিস্থিতিতে পরতে হতো না।
স্বাস্থ্য সমস্যা অবহেলা করা উচিৎ নয়।