একদা এক বালকের খুব শখ হল সে তার বাসায় অ্যাকোয়ারিয়ামে কিছু রঙবেরঙের মাছ পুষবে। তো যেই ভাবা সেই কাজ, সে বাজারের সৌখিন মাছের দোকানে গিয়ে বিভিন্ন রকমের মাছ দেখতে শুরু করলো। সে সিদ্ধান্ত নিল একটা কমলা, কালো, সাদা আর নীল রঙের মাছ কিনবে। দোকানিকে তার পছন্দের কথা জানাতেই, দোকানী জানালো ওই নীল রঙের মাছটা অন্য সকল মাছের থেকে আলাদা, সে একা একা থাকতে পছন্দ করে, তার সাথে যদি অন্য কোন মাছ রাখা হয় তাহলে সে অন্য মাছদের মেরে ফেলে। দোকানির এই কথা শুনে সে কমলা, কালো আর সাদা এই তিনটি মাছ কিনে বাড়িতে এলো। অ্যাকোয়ারিয়ামে মাছ গুলি রেখে নিয়মিত খাবার এবং পরিচর্চা করতে লাগলো।
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই সে অ্যাকোয়ারিয়ামের কাছে গিয়ে মাছ গুলিকে দেখত আর তাঁদের সাথে খেলা করতো।
হঠাৎ তার মনে হল দোকানীর বারণ শুনে সে ভুল করেছে, নীল রঙের ওই মাছটি এই অ্যাকোয়ারিয়ামে থাকলে দেখতে অনেক সুন্দর লাগতো। নীল রঙের মাছটি তার চাই ই চাই।
তাই সে সৌখিন মাছের দোকানে গিয়ে নীল মাছটি কিনে এনে অ্যাকোয়ারিয়ামে অন্য মাছ গুলির সঙ্গে রাখল।
যথারীতি সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই সে অ্যাকোয়ারিয়ামের কাছে গিয়ে দেখলো নীল রঙের মাছটি পানিতে সাঁতার কাটছে আর কমলা, কালো আর সাদা মাছের ছিন্ন বিচ্ছিন্ন দেহাংশ অ্যাকোয়ারিয়ামের তলানিতে পরে আছে।
বিপদ সংকেত উপেক্ষা করে সেই পথে অগ্রসর হলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই সে অ্যাকোয়ারিয়ামের কাছে গিয়ে মাছ গুলিকে দেখত আর তাঁদের সাথে খেলা করতো।
হঠাৎ তার মনে হল দোকানীর বারণ শুনে সে ভুল করেছে, নীল রঙের ওই মাছটি এই অ্যাকোয়ারিয়ামে থাকলে দেখতে অনেক সুন্দর লাগতো। নীল রঙের মাছটি তার চাই ই চাই।
তাই সে সৌখিন মাছের দোকানে গিয়ে নীল মাছটি কিনে এনে অ্যাকোয়ারিয়ামে অন্য মাছ গুলির সঙ্গে রাখল।
যথারীতি সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই সে অ্যাকোয়ারিয়ামের কাছে গিয়ে দেখলো নীল রঙের মাছটি পানিতে সাঁতার কাটছে আর কমলা, কালো আর সাদা মাছের ছিন্ন বিচ্ছিন্ন দেহাংশ অ্যাকোয়ারিয়ামের তলানিতে পরে আছে।
বিপদ সংকেত উপেক্ষা করে সেই পথে অগ্রসর হলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
ছবি: কাজুয়ান্ড |